প্রথম পর্ব
বর্তমান খবর,নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজউকের সহকারী অথোরাইজড অফিসার আতাউর রহমানের ঘুষ বাণিজ্যের অপকৌশল এখন নোটিশ বাণিজ্য,নির্মাণাধীন ভবন মালিকদেরকে রাজউকের নোটিশের মাধ্যমে ডেকে এনে ঘুষ বাণিজ্যের নিয়মিত মাধ্যম হিসেবে ব্যাবহার করছেন রাজউকের নোটিশকে।
ভবন নির্মান বিধিমালার ব্যতিক্রম দেখিয়ে ভবন নির্মাণাধীন একক মালিক কিংবা ডেভেলপার কোম্পানির মালিকদেরকে রাজউকের নোটিশের মাধ্যমে অফিসে ডেকে এনে অনিয়মকে মৌখিক নিয়মের ছাড়পত্র দেবার আশ্বাস দিয়ে ঘুষ লেনদেন যেন এখন তার নিত্যনৈমিত্তিক ব্যপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সহকারী অথোরাইজড অফিসার আতাউর রহমান সর্বনিম্ন ২৫ / ৩০ হাজার টাকার অবৈধ লেনদেন ছাড়া কোনো বৈধ ফাইলেও সই করেন না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এসব দুর্নীতি আর অনিয়ম তদন্তে মাঠে নামে জাতীয় দৈনিক “বর্তমান খবর” পত্রিকার তদন্ত টিম। তদন্ত সূত্রে পাওয়া তথ্য বলছে,আতাউরের নড়াইলের গ্রামের বাড়ীতে গড়ে তুলেছেন, জমি, বাড়ী সহ অবৈধ সম্পদের পাহাড়। ঢাকা শহড়ের বিভিন্ন এলাকায় একাধিক ফ্ল্যাট বাড়ী সহ উত্তরা -১২ নং সেক্টরে গড়ে তুলেছেন দৃষ্টিনন্দনিত এক ডুপ্লেক্স ভবন, যা ঐ এলাকার সাধারণ মানুষের মনে নানন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে তার আয় সম্পর্কে।
সারা দেশের নাগরিকদের ভবন বিলাসীতা নির্ভর করে নগর পরিকল্পনাবিদ ও উন্নয়ন পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তাদের উপর,সেখানে সামাজ তথা একটা দেশের দৃষ্টিনন্দন আর সৌন্দর্য বর্ধনের দায়ীত্বশীল ব্যক্তিরাই যদি তার অন্তরায় হয়ে দাড়ায় তবে কি সেবা পাবে সেই দেশের হতভাগ্য জনগণ? এমন প্রশ্ন এখন সাধারন জনগণের।
এ বিষয়ে জানতে তার অফিসে গিয়ে না পেয়ে মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি এমন কি হোয়াটস এ্যাপে ক্ষুদে বার্তায় জানতে চাইলেও তিনি কিছু জানান নি। চলবে ………………………………………….